webadmin – AMISHIKHI DOTCOM https://www.amishikhi.com Online Shikkha Site in Bangladesh Wed, 17 Apr 2024 16:18:21 +0000 en-US hourly 1 https://wordpress.org/?v=6.5.3 রসায়ন কাকে বলে ? রসায়নের কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জেনে নিন । https://www.amishikhi.com/%e0%a6%b0%e0%a6%b8%e0%a6%be%e0%a6%af%e0%a6%bc%e0%a6%a8-%e0%a6%95%e0%a6%be%e0%a6%95%e0%a7%87-%e0%a6%ac%e0%a6%b2%e0%a7%87/ https://www.amishikhi.com/%e0%a6%b0%e0%a6%b8%e0%a6%be%e0%a6%af%e0%a6%bc%e0%a6%a8-%e0%a6%95%e0%a6%be%e0%a6%95%e0%a7%87-%e0%a6%ac%e0%a6%b2%e0%a7%87/#respond Wed, 17 Apr 2024 16:15:34 +0000 https://www.amishikhi.com/?p=102 রসায়ন কাকে বলে ? রসায়নের কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জেনে নিন ।

রসায়ন কাকে বলে ?

রসায়ন কাকে বলে

১ । রসায়ন হচ্ছে প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের একটি শাখা ।

২। প্রাকৃতিক বিজ্ঞান হলো বিজ্ঞানের একটি শাখা ।

৩ । প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের কাজ হলো যুক্তি দিয়ে, পর্যবেক্ষন করে অথবা পরীক্ষা- নিরীক্ষার মাধ্যমে প্রাকৃতিক কোনো বিষয় সম্পর্কে বোঝা বা তার ব্যাখ্যা দেওয়া বা সে সম্পর্কে ভবিষ্যদ্বাবাণী করা ।

৪ । রসায়নে পদার্থের গঠন, পদার্থের ধর্ম ও পদার্থের পরিবর্তন নিয়ে আলোচনা করা হয়ে থাকে ।

তাই বলা যায় , প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের যে শাখায় পদার্থের গঠন, পদার্থের ধর্ম ও পদার্থের পরিবর্তন নিয়ে আলোচনা করা হয়ে থাকে তাকে রসায়ন বলে ।

রসায়নের কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জেনে নিন

.৫ । জীব এবং জড় উভয় ধরনের পদার্থ নিয়েই রসায়নে আলোচনা করা হয় ।

৬ । আল- কিমিয়া একটি আরবি শব্দ ।

৭। আলকেমি শব্দটি আল- কিমিয়া শব্দ থেকে ।

৮। আল- কিমিয়া শব্দটি এসেছে কিমি( Chemi বা Kimi) শব্দ থেকে ।

৯। Chemistry শব্দের বাংলা প্রতিশব্দ হলো রাসায়ন ।

১০ । Chemistry শব্দটি এসেছে Chemi শব্দ থেকে ।

১১ । মধ্যযুগীয় আরবের রসায়ন চর্চাকে আলকেমি বলা হয় ।

১২। মধ্যযুগীয় আরবের রসায়ন গবেষকদেরকে আলকেমিস্ট বলা হয় ।

১৩ । আলকেমিস্ট জাবির- ইবনে হাইয়ানকে রসায়নের জনক বলা হয় ।

১৪ । আলকেমিস্ট জাবির- ইবনে হাইয়ান সর্বপ্রথম গবেষণাগারে রসায়নের গবেষণা করেন ।

১৫ । অ্যান্টনি ল্যাভয়সিয়েকে আধুনিক রসায়নের জনক বলা ।

১৬ । অ্যান্টনি ল্যাভয়সিয়ে, রবার্ট বয়েল, স্যার ফ্রান্সিস বেকন ও জনডালটন হলেন রসায়ন গবেষক ।

১৭। কয়লার প্রধান উপাদান হলো কার্বন ।

১৮ । কয়লা পোড়ালে তাপ ও কার্বনডাই অক্সাইড গ্যাস তৈরি হয় ।

১৯ । সোনা হলো প্রথম ব্যবহৃত ধাতু ।

২০ । ব্রোঞ্জ একটি সংকর ধাতু ।

২১ । কপার ও টিন ধাতু দিয়ে ব্রোঞ্জ তৈরি ।

২২ । খ্রিস্টপূর্ব ৩৫০০ অব্দের দিকে প্রথম ব্রোঞ্জ তৈরি করা হয় ।

২৩ । ডেমোক্রিটাস একজন গ্রিক দার্শনিক ।

২৪ । ডেমোক্রিটাস পদার্থের অবিভাজ্য ক্ষুদ্রতম কণাকে অ্যাটম বলেন ।

২৫ । অ্যাটম( snippet) শব্দের অর্থ অবিভাজ্য ।

২৬ । ডেমোক্রিটাস অ্যাটম( snippet) শব্দটি ব্যবহার করেন সর্বপ্রথম খ্রিস্টপূর্ব ৩৮০ অব্দের দিকে ।

২৭ । অ্যারিস্টটল ডেমোক্রিটাসের অ্যাটমের ধারণার বিরোধিতা করেছিলেন ।

২৮ । অ্যারিস্টটল মনে করতেন, সকল পদার্থ মাটি, পানি, আগুন ও বাতাস দিয়ে তৈরি ।

২৯ । কাঁচা আমে সাক্সিনিক এসিড, ম্যালিক এসিড ইত্যাদি জৈব এসিড থাকার কারণে কাঁচা আম টক লাগে ।

৩০ । পাকা আমে গ্লুকোজ ও ফ্রুক্টোজ থাকে । তাই পাকা আম মিষ্টি লাগে ।

৩১। কার্বন ও হাইড্রোজেনের যৌগকে হাইড্রোকার্বন বলে ।

৩২ । কেরোসিন, প্রাকৃতিক গ্যাস ও মোম এর মূল উপাদান হলো হাইড্রোকার্বন ।

৩৩ । পাকস্থলিতে অতিরিক্ত হাইড্রোক্লোরিক জমা হলে পেটে এসিডিটি হয় ।

৩৪ । পেটে এসিডিটির সমস্যা সমাধানের জন্য এন্টাসিড ঔষধ খাওয়া হয় ।

৩৫ । এন্টাসিডে থাকে এলুমিনিয়াম হাউড্রোক্সাইড, Al( OH) ৩ এবং ম্যাগনেসিয়াম হাইড্রোক্সাইড, Mg( OH) 2 ।

৩৬। মোমের দহনে কার্বনডাই অক্সাইড, জলীয়বাষ্প, আলো ও তাপশক্তির সৃষ্টি হয় ।

৩৭ । বায়ুর প্রধান উপাদান অক্সিজেন ।

৩৮ । খাবারের পানির প্রধান উপাদান পানিসহ ক্যালসিয়াম, ম্যাগ্নেসিয়াম ইত্যাদি ধাতুর লবন ।

৩৯ । রাসায়নিক সারের উপাদান্সমূহ হলো নাইট্রোজেন, অক্সিজেন, কার্বন, ফসফরাস, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম ইত্যাদি । ৪২ । কাগজের মূল উপাদান সেলুলোজ ।

৪০ । বাঁশ, আখের ছোবড়া ইত্যাদিতে প্রচুর পরিমাণে সেলুলোজ থাকে ।

রসায়নের সাথে বিজ্ঞানের অন্যান্য শাখার( জীববিজ্ঞান, পদার্থবিজ্ঞান, গণিত) সম্পর্ক

৪১। রসায়নের সাথে বিজ্ঞানের অন্যান্য শাখার সম্পর্ক আছে ।

৪২ । সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় উদ্ভিদ রাসায়নিক পদার্থ গ্লুকোজ তৈরি করে ।

৪৩ । সালোকসংশ্লেষণ একটি রাসায়নিক বিক্রিয়া ।

৪৪ । সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় উদ্ভিদ মাটি থেকে রাসায়নিক পদার্থ পানি সংগ্রহ করে ।

৪৫ । সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় উদ্ভিদ বায়ু থেকে রাসায়নিক পদার্থ কার্বনডাই অক্সাইড সংগ্রহ করে ।

৪৬ । পদার্থবিজ্ঞানের আলোচ্য বিষয় বিদ্যুতের জন্য ব্যাটারি ব্যবহার করা হয় যা রসায়নের অবদান ।

৪৭ । রসায়নের বিভিন্ন তত্ত্ব ও হিসাব- নিকাশ করা হয় গণিতের সূত্র ব্যবহার করে ।

৪৮ । জীববিজ্ঞান, পদার্থবিজ্ঞান, গণিত ছাড়াও বিজ্ঞানের অন্যান্য শাখার সাথেও রসায়নের গভীর সম্পর্ক আছে ।

৪৯ । আমরা সকালে ঘুম থেকে উঠার পর থেকে শুরু করে রাতে ঘুমানোর পূর্ব পর্যন্ত যে জিনিসগুলো ব্যবহার করছি যেমন- পেস্ট, ব্রাশ, বিস্কুট, টয়লেট ক্লিনার, সাবান, শ্যাম্পু, লোশন, তৈল, চক ইত্যাদি সবই রসায়নের অবদান ।

৫০ । কীটনাশক দিয়ে ফসলের পোকা- মাকড় বিধন করা হয় ।

৫১ । Insectisides এর বাংলা প্রতিশব্দ কীটনাশক ।

৫২ । প্রিজারভেটিভস( prevatives) দিয়ে খাদ্যকে দীর্ঘ দিন সংরক্ষণ করা যায় ।

৫৩ । পারদ, লেড, আর্সেনিক, কোবাল্ট ইত্যাদিকে ভারী ধাতু বলা হয় ।

৫৪ । রাসায়নিক বর্জ্য যেমন- কার্বনডাই অক্সাইড, সালফারডাই অক্সাইড, কার্বন মনোক্সাইড, বিভিন্ন এসিড এবং বিভিন্ন ভারী ধাতু আমাদের পরিবেশের ক্ষতি সাধন করে থাকে ।

৫৫ । কীটনাশকের অতিরিক্ত ব্যবহার আমাদের পরিবেশের ক্ষতি সাধন করে ।

৫৬ । মানবজাতির কল্যাণসাধন করাই হলো বিজ্ঞানের লক্ষ্য ।

৫৭। সঠিক পদ্ধতিতে পরীক্ষা- নিরীক্ষার মাধ্যমে কোনো কিছু জানার চেষ্টাই হচ্ছে গবেষণা ।

৫৮ । রসায়নে অনুসন্ধান বা গবেষণা প্রক্রিয়ার ধাপ হচ্ছে ৬টি ।

৫৯ । রসায়নে অনুসন্ধান বা গবেষণা প্রক্রিয়ার ১ম ধাপ হচ্ছে বিষয়বস্তু নির্ধারণ করা ।

৬০ । রসায়নে অনুসন্ধান বা গবেষণা প্রক্রিয়ার ২য় ধাপ হচ্ছে বই বা পূর্বের গবেষণাপত্রের সাহায্যে বিষয়বস্তু সম্পর্কে কিছু ধারণা নেওয়া ।

৬১ । রসায়নে অনুসন্ধান বা গবেষণা প্রক্রিয়ার ৩য় ধাপ হচ্ছে প্রয়োজনীয় বস্তু ও পরীক্ষা প্রণালি নির্ধারণ করা ।

৬২ । রসায়নে অনুসন্ধান বা গবেষণা প্রক্রিয়ার ৪র ্থ ধাপ হচ্ছে পরীক্ষণ করা ।

৬৩ । রসায়নে অনুসন্ধান বা গবেষণা প্রক্রিয়ার ৫ম ধাপ হচ্ছে তথ্য সংগ্রহ ও তথ্যের বিশ্লেষণ করা ।

৬৪ । রসায়নে অনুসন্ধান বা গবেষণা প্রক্রিয়ার ৬ষ ্ঠ ধাপ হচ্ছে ফলাফল ও ফলাফল নিয়ে আলোচনা করা ।

৬৫। রসায়ন পরীক্ষাগার ব্যবহারে ও পরীক্ষাগারে ব্যবহৃত বিভিন্ন রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহারে সতর্ক থাকতে হবে ।

৬৬ । পরীক্ষাগার বা গবেষণাগারে বিজ্ঞানের বিভিন্ন পরীক্ষা- নিরীক্ষা ও গবেষণা করা হয় ।

৬৭ । রসায়ন পরীক্ষাগার বা রসায়ন গবেষণাগারে রসায়নের পরীক্ষা- নিরীক্ষা বা গবেষণা করা হয় ।

৬৮ । রসায়ন পরীক্ষাগার বা রসায়ন গবেষণাগারে রসায়নের পরীক্ষা- নিরীক্ষা করার সময় সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিতে হবে ।

৬৯ । রসায়ন পরীক্ষাগার বা রসায়ন গবেষণাগারে রসায়নের পরীক্ষা- নিরীক্ষা করার সময় শরীরকে রক্ষা করার জন্য নিরাপদ পোশাক বা অ্যাপ্রোন পরতে হবে ।

৭০ । অ্যাপ্রোনের রঙ সাদা । ৭৫ । অ্যাপ্রোনের হাতা হয় হাতের কবজি পর্যন্ত ।

৭১। অ্যাপ্রোন লম্বায় হয় হাটুর নীচ পর্যন্ত ।

৭২। রসায়ন পরীক্ষাগার বা রসায়ন গবেষণাগারে রসায়নের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার সময় হাতকে সুরক্ষার জন্য হাতে হ্যান্ড গ্লাভস পরতে হবে ।

৭৩। রসায়ন পরীক্ষাগার বা রসায়ন গবেষণাগারে রসায়নের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার সময় চোখকে সুরক্ষার জন্য চোখে সেফটি গগলস পরতে হবে ।

৭৪। রসায়ন পরীক্ষাগার বা রসায়ন গবেষণাগারে রাসায়নিক পদার্থের বোতল বা কৌটার লেবেলে পদার্থের ঝুঁকি বা ঝুঁকির মাত্রা বোঝানোর জন্য জাতিসংঘের উদ্যোগে আয়োজিত পরিবেশ ও উন্নয়ন সম্মেলনে গৃহিত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সর্বজনীন সাংকেতিক চিহ্ন ব্যবহার করা হয় ।

৭৫। বিস্ফোরক পদার্থে আঘাত লাগলে বা আগুন লাগলে প্রচণ্ড বিস্ফোরণ হতে পারে ।

৭৬। টিএনটি, জৈব পার-অক্সাইড, নাইট্রোগ্লিসারিন ইত্যাদি বিস্ফোরক পদার্থ ।

৭৭। দাহ্য পদার্থে সহজেই আগুন ধরে যায় ।

৭৮। অ্যালকোহল, ইথার ইত্যাদি দাহ্য পদার্থ ।

৭৯। বিষাক্ত পদার্থ শরীরে লাগলে বা শ্বাস-প্রশ্বাসের মাধ্যমে শরীরে প্রবেশ করলে বিষক্রিয়া সৃষ্টি হয় ও শরীরের নানা ধরণের ক্ষতি হয়ে যেতে পারে ।

৮০। বেনজিন, ক্লোরোবেনজিন, মিথানল এগুলো বিষাক্ত পদার্থ ।

৮১। উত্তেজক পদার্থ ত্বক, চোখ, শ্বাস্তন্ত্র উত্যাদির ক্ষতি করে থাকে ।

৮২। সিমেন্ট ডাস্ট, ক্ষার, লঘু এসিড, নাইট্রাস অক্সাইড ইত্যাদি উত্তেজক পদার্থ ।

৮৩। বেনজিন, টলুইন, জাইলিন ইত্যাদি স্বাস্থ্য ঝুঁকিপূর্ণ পদার্থ । এগুলো শরীরের মধ্যে গেলে ক্যান্সারের মতো কঠিন রোগ হতে পারে ।

৮৪। তেজস্ক্রিয় পদার্থ থেকে ক্ষতিকারক তেজস্ক্রিয় রশ্মি বের হয় ।

৮৫। ইউরেনিয়াম, রেডিয়াম ইত্যাদি তেজস্ক্রিয় পদার্থ ।

৮৬। ভারী ধাতু যেমন- লেড, মার্কারি ইত্যাদি পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর পদার্থ ।

৮৭। হাইড্রোক্লোরিক এসিড, সালফিউরিক এসিড, সোডিয়াম হাইড্রোক্সাইডের ঘন দ্রবণ উত্যাদি ক্ষত সৃষ্টিকারী পদার্থ । এগুলো শরীরে লাগলে শরীরে ক্ষত সৃষ্টি করে ।

আজ এ পর্যন্তই । শিক্ষামূলক ভিডিও দেখতে আমাদের আমি শিখি ডটকম এর ইউটিউব চ্যানেলটি SUBSCRIBE করবেন । সবাই ভালো থাকবেন ।

আরও পড়ি-

]]>
https://www.amishikhi.com/%e0%a6%b0%e0%a6%b8%e0%a6%be%e0%a6%af%e0%a6%bc%e0%a6%a8-%e0%a6%95%e0%a6%be%e0%a6%95%e0%a7%87-%e0%a6%ac%e0%a6%b2%e0%a7%87/feed/ 0
পরিমাপ কাকে বলে । পরিমাপের প্রয়োজনীয়তা । https://www.amishikhi.com/%e0%a6%aa%e0%a6%b0%e0%a6%bf%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%aa-%e0%a6%95%e0%a6%be%e0%a6%95%e0%a7%87-%e0%a6%ac%e0%a6%b2%e0%a7%87-%e0%a5%a4-%e0%a6%aa%e0%a6%b0%e0%a6%bf%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%aa%e0%a7%87/ https://www.amishikhi.com/%e0%a6%aa%e0%a6%b0%e0%a6%bf%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%aa-%e0%a6%95%e0%a6%be%e0%a6%95%e0%a7%87-%e0%a6%ac%e0%a6%b2%e0%a7%87-%e0%a5%a4-%e0%a6%aa%e0%a6%b0%e0%a6%bf%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%aa%e0%a7%87/#respond Wed, 27 Dec 2023 07:21:31 +0000 https://www.amishikhi.com/?p=88 আসসালামু আলাইকুম । শিক্ষার্থী বন্ধুরা আশাকরি সবাই ভালো আছ । আজ আমি তোমাদের সাথে পরিমাপ ও পরিমাপের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে কথা বলবো । চলো শুরু করা যাক । প্রথমেই আমি পরিমাপ কী বা কাকে বলে তা নিয়ে কথা বলবো ।

পরিমাপ কাকে বলে

পরিমাপ

শিক্ষার্থী বন্ধুরা, প্রতিদিন আমরা বিভিন্ন রাশির পরিমাণ নির্ণয় করে থাকি বা মাপ জোখ করে থাকি । পরিমাপ হলো এই মাপ জোখ করার একটি বিষয় বা কোনো কিছুর পরিমাণ নির্ণয় করার একটি বিষয় । তাই বলা যায় কোনো কিছুর পরিমান নির্ণয় করাকে পরিমাপ বলে । অন্য কথায় বলা যায়, কোনো কিছু মাপ জোখ করাকে পরিমাপ বলা হয় । চলো আমরা এবার একটা উদাহরণের সাহায্যে বিষয়টি ব্যাখ্যা করি । মনেকরো তোমার বাড়ি থেকে তোমার স্কুলের দুরত্ব ১ কিলোমিটার । সাইকেলে চড়ে বাড়ি থেকে স্কুলে যেতে সময় লাগে ১৫ মিনিট । তুমি যে সাইকেলটিতে চড়ে স্কুলে যাও সেটির ভর ২০ কিলোগ্রাম । এখানে, ১ কিলোমিটার হচ্ছে তোমার বাড়ি ও স্কুলের মধ্যবর্তী দুরত্ব বা দৈর্ঘ্যর পরিমাপ । ১৫ মিনিট হচ্ছে সময়ের পরিমাপ এবং ২০ কিলোগ্রাম হচ্ছে ভরের পরিমাপ ।
শিক্ষার্থী বন্ধুরা, তোমরা খেয়াল রাখবে , কোনো কিছুর পরিমাপকে প্রকাশ করার জন্য বা কোনো কিছুর পরিমান নির্ণয় করার পর তা প্রকাশ করতে দুটি জিনিস দরকার । একটি হলো সংখ্যা এবং অপরটি হলো একক । যেমন, তোমার সাইকেলটির ভরের পরিমাপকে প্রকাশ করার জন্য একটি সংখ্যা ২০ এবং ভরের একক কিলোগ্রাম ব্যবহার করা হয়েছে । অনুরূপভাবে সময়ের পরিমাপকে প্রকাশ করতে একটি সংখ্যা ১৫ ও সময়ের একটি একক মিনিট ব্যবহার করা হয়েছে । দৈর্ঘ্যের পরিমাপকে প্রকাশ করতে একটি সংখ্যা ১ এবং দৈর্ঘ্য পরিমাপের একটি একক কিলোমিটার ব্যবহার করা হয়েছে । এভাবে যে কোনো রাশির পরিমাপকে প্রকাশ করতে একটি সংখ্যা ও ঐ রাশিটি পরিমাপের একক দরকার ।
শিক্ষার্থী বন্ধুরা, আশাকরি পরিমাপ কী তা খুব সহজে বুঝতে পেরেছো । এখন তোমাদেরকে যদি প্রশ্ন করা হয় যে, পরিমাপ কাকে বলে ? আমি বিশ্বাস করি এর উত্তর তোমরা সহজেই দিতে পারবে । এবার চলো আমরা পরিমাপের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে কথা বলি ।

পরিমাপের প্রয়োজনীয়তা

পরিমাপের বিষয়টি আমাদের দৈনন্দিন জীবনের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত । প্রতিদিন আমরা নিজে কিছু না কিছু পরিমাপ করে থাকি অথবা কাউকে না কাউকে পরিমাপ করতে দেখি । কিন্তু কখনো কি ভেবে দেখেছ ? পরিমাপ আমরা কেনো করি ? পরিমাপের প্রয়োজনীয়তা আছে কি না ? চলো কয়েকটি উদাহরণের মাধ্যমে দেখে আসি আসলে পরিমাপের প্রয়োজনীয়তা আছে ।
মনেকরো তোমার স্কুলড্রেস বানাতে হবে । এ জন্য তুমি দর্জির কাছে গেলে । দর্জি কী করলেন ? দর্জি তোমার শরীরের মাপ নিলেন এবং ঐ মাপ অনুযায়ী তোমাকে কাপড় কিনতে বললেন । তুমি কাপড় কিনে দর্জিকে দিলে । এবার দর্জি তোমার শরীরের মাপ অনুযায়ী কাপড় কেটে তোমাকে তোমার স্কুলড্রেস বানিয়ে দিলেন । তুমি ড্রেসটি গায়ে দিয়ে দেখলে, ড্রেসটি তোমার গায়ে সুন্দরভাবে সেট হয়েছে । এবার চিন্তা করে দেখো দর্জি তোমার শরীরের মাপ না নিয়েই যদি অনুমান করে তোমার স্কুলড্রেসটি বানিয়ে দিতেন তাহলে কী ঘটনা ঘটতে পারতো ? হয় ড্রেসটি তোমার গায়ে বড় হতো না হয় ছোট হতো । তার মানে ড্রেসটি তোমার গায়ে সুন্দরভাবে সেট হতো না । আবার, তুমি যখন দোকানে স্কুলড্রেসের জন্য কাপড় কিনতে গেলে, দোকানদার কী করলেন ? তিনি কিন্তু একটা স্কেল দিয়ে বা একটি ফিতা দিয়ে পরিমাপ করে তোমাকে কাপড় দিলেন । তিনি যদি এভাবে কাপড় পরিমাপ করে না দিতেন তাহলে কী হতো ? তাহলে হয় কাপড় বেশি হতো না হয় কম হতো । তাতে হয় দোকানদারের না হয় তোমার আর্থিক ক্ষতি হতো । এবার তাহলে কিছুটা হলেও বুঝতে পেরেছ যে, পরিমাপের প্রয়োজন কেন ?
এবার চলো আর একটি উদাহরণ দেয়া যাক । মনেকরো একজন রোগি চিকিৎসা নেয়ার জন্য ডাক্তারের কাছে গেলেন । ডাক্তার রোগির কথা শুনার পর থার্মোমিটার দিয়ে শরীরের তাপমাত্রা পরিমাপ করলেন , ওয়েট মেশিনে দেহের ভর পরিমাপ করলেন এবং বিপি মেশিন দিয়ে রক্তচাপ পরিমাপ করার পর ব্যবস্থাপত্র দিলেন । এখন চিন্তা করে দেখো সঠিক রোগ নির্ণয় ও সঠিক ব্যবস্থাপত্র দেয়ার জন্য এই পরিমাপগুলো করার প্রয়োজন ছিল । এখন নিশ্চয় বুঝতে পেরেছ যে, পরিমাপের প্রয়োজনীয়তা আছে ।
শিক্ষার্থী বন্ধুরা এভাবে আমরা আরও অনেক উদাহরণ দিতে পারি । যেমন, মনেকরো আমাদেরকে বাড়িতে খাবার স্যালাইন তৈরি করতে হবে । এ জন্য কী করতে হবে ? এ জন্য পরিমান মতো পানি পরিমাপ করে নিতে হবে , গুড় পরিমাপ করে নিতে হবে , পরিমান মতো লবণ পরিমাপ করে নিতে হবে । তবেই তো একটা সফল স্যালাইন তৈরি যাবে । তাহলে বুঝতেই পারছো পরিমাপের প্রয়োজনীয়তা কতটা । এভাবে আমরা পরিমাপের প্রয়োজনীয়তার পক্ষে অনেক উদাহরণ দিতে পারবো । আমরা যখন বাজারে কোনো দ্রব্য সামগ্রি বেচা-কেনা করতে যাই, তখনও কিন্তু পরিমাপের বিষয়টি চলে আসে ।
পরিশেষে বলা যায় যে, দৈনন্দিন জীবন থেকে শুরু করে প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রে পরিমাপের প্রয়োজন । তাই পরিমাপের প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম ।

শিক্ষার্থী বন্ধুরা, আজ এ পর্যন্তই । পোস্টটি অবশ্যই বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবে যাতে তারাও পরিমাপ সম্পর্কিত এ পোস্টটি পড়ে কিছু শিখতে পারে । ধন্যবাদ সবাইকে । এ বিষয়ে আরও জানতে আমিশিখি ডটকম এর ইউটিউব চ্যানেল AMISHIKHI ভিজিট ও SUBSCRIBE করে সাথেই থাকো ।

]]>
https://www.amishikhi.com/%e0%a6%aa%e0%a6%b0%e0%a6%bf%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%aa-%e0%a6%95%e0%a6%be%e0%a6%95%e0%a7%87-%e0%a6%ac%e0%a6%b2%e0%a7%87-%e0%a5%a4-%e0%a6%aa%e0%a6%b0%e0%a6%bf%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%aa%e0%a7%87/feed/ 0
বাংলা সংখ্যা গণনা https://www.amishikhi.com/%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%82%e0%a6%b2%e0%a6%be-%e0%a6%b8%e0%a6%82%e0%a6%96%e0%a7%8d%e0%a6%af%e0%a6%be-%e0%a6%97%e0%a6%a3%e0%a6%a8%e0%a6%be/ https://www.amishikhi.com/%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%82%e0%a6%b2%e0%a6%be-%e0%a6%b8%e0%a6%82%e0%a6%96%e0%a7%8d%e0%a6%af%e0%a6%be-%e0%a6%97%e0%a6%a3%e0%a6%a8%e0%a6%be/#respond Tue, 26 Dec 2023 14:03:51 +0000 https://www.amishikhi.com/?p=80 বাংলা সংখ্যা গণনা

আসসালামু আলাইকুম । আজ আমরা বাংলা সংখ্যা অঙ্কে ও কথায় গণনা করা শিখবো ।

বাংলা সংখ্যা গণনা

বাংলা সংখ্যা গণনা অঙ্কে

১ – এক
২ – দুই
৩ – তিন
৪ – চার
৫ – পাঁচ
৬ – ছয়
৭ – সাত
৮ – আট
৯ – নয়
১০ – দশ
১১ – এগারো
১২ – বারো
১৩ – তেরো
১৪ – চৌদ্দ
১৫ – পনেরো
১৬ – ষোলো
১৭ – সতেরো
১৮ – আঠারো
১৯ – উনিশ
২০ – কুড়ি
২১ – একুশ
২২ – বাইশ
২৩ – তেইশ
২৪ – চব্বিশ
২৫ – পঁচিশ
২৬ – ছাব্বিশ
২৭ – সাতাশ
২৮ – আটাশ
২৯ – উনত্রিশ
৩০ – ত্রিশ
৩১ – একত্রিশ
৩২ – বত্রিশ
৩৩ – তেত্রিশ
৩৪ – চৌত্রিশ
৩৫ – পঁয়ত্রিশ
৩৬ – ছত্রিশ
৩৭ – সাঁইত্রিশ
৩৮ – আটত্রিশ
৩৯ – উনচল্লিশ
৪০ – চল্লিশ
৪১ – একচল্লিশ
৪২ – বেয়াল্লিশ
৪৩ – তেতাল্লিশ
৪৪ – চুয়াল্লিশ
৪৫ – পঁয়তাল্লিশ
৪৬ – ছেচল্লিশ
৪৭ – সাতচল্লিশ
৪৮ – আটচল্লিশ
৪৯ – উনপঞ্চাশ
৫০ – পঞ্চাশ
৫১ – একান্ন
৫২ – বাহান্ন
৫৩ – তেপ্পান্ন
৫৪ – চুয়ান্ন
৫৫ – পঞ্চান্ন
৫৬ – ছাপ্পান্ন
৫৭ – সাতান্ন
৫৮ – আটান্ন
৫৯ – উনষাট
৬০ – ষাট
৬১ – একষট্টি
৬২ – বাষট্টি
৬৩ – তেষট্টি
৬৪ – চৌষট্টি
৬৫ – পঁয়ষট্টি
৬৬ – ছেষট্টি
৬৭ – সাতষট্টি
৬৮ – আটষট্টি
৬৯ – উনসত্তর
৭০ – সত্তর
৭১ – একাত্তর
৭২ – বাহাত্তর
৭৩ – তেহাত্তর
৭৪ – চুয়াত্তর
৭৫ – পঁচাত্তর
৭৬ – ছেয়াত্তর
৭৭ – সাতাত্তর
৭৮ – আটাত্তর
৭৯ – উনআশি
৮০ – আশি
৮১ – একাশি
৮২ – বিরাশি
৮৩ – তেরাশি
৮৪ – চুরাশি
৮৫ – পঁচাশি
৮৬ – ছিয়াশি
৮৭ – সাতাশি
৮৮ – আটাশি
৮৯ – উননব্বই
৯০ – নব্বই
৯১ – একানব্বই
৯২ – বিরানব্বই
৯৩ – তেরানব্বই
৯৪ – চুরানব্বই
৯৫ – পঁচানব্বই
৯৬ – ছিয়ানব্বই
৯৭ – সাতানব্বই
৯৮ – আটানব্বই
৯৯ – নিরানব্বই
১০০ –একশো

বাংলা সংখ্যা গণনা কথায়

এক – ১
দুই – ২
তিন – ৩
চার – ৪
পাঁচ – ৫
ছয় – ৬
সাত – ৭
আট – ৮
নয় – ৯
দশ – ১০
এগারো – ১১
বারো – ১২
তেরো – ১৩
চৌদ্দ – ১৪
পনেরো – ১৫
ষোলো – ১৬
সতেরো – ১৭
আঠারো – ১৮
উনিশ – ১৯
কুড়ি – ২০
একুশ – ২১
বাইশ – ২২
তেইশ – ২৩
চব্বিশ – ২৪
পঁচিশ – ২৫
ছাব্বিশ – ২৬
সাতাশ – ২৭
আটাশ – ২৮
উনত্রিশ – ২৯
ত্রিশ – ৩০
একত্রিশ – ৩১
বত্রিশ – ৩২
তেত্রিশ – ৩৩
চৌত্রিশ – ৩৪
পঁয়ত্রিশ – ৩৫
ছত্রিশ – ৩৬
সাঁইত্রিশ – ৩৭
আটত্রিশ – ৩৮
উনচল্লিশ – ৩৯
চল্লিশ – ৪০
একচল্লিশ – ৪১
বেয়াল্লিশ – ৪২
তেতাল্লিশ – ৪৩
চুয়াল্লিশ – ৪৪
পঁয়তাল্লিশ – ৪৫
ছেচল্লিশ – ৪৬
সাতচল্লিশ – ৪৭
আটচল্লিশ – ৪৮
উনপঞ্চাশ – ৪৯
পঞ্চাশ – ৫০
একান্ন – ৫১
বাহান্ন – ৫২
তেপ্পান্ন – ৫৩
চুয়ান্ন – ৫৪
পঞ্চান্ন – ৫৫
ছাপ্পান্ন – ৫৬
সাতান্ন – ৫৭
আটান্ন – ৫৮
উনষাট – ৫৯
ষাট – ৬০
একষট্টি – ৬১
বাষট্টি – ৬২
তেষট্টি – ৬৩
চৌষট্টি – ৬৪
পঁয়ষট্টি – ৬৫
ছেষট্টি – ৬৬
সাতষট্টি – ৬৭
আটষট্টি – ৬৮
উনসত্তর – ৬৯
সত্তর – ৭০
একাত্তর – ৭১
বাহাত্তর – ৭২
তেহাত্তর – ৭৩
চুয়াত্তর – ৭৪
পঁচাত্তর – ৭৫
ছেয়াত্তর – ৭৬
সাতাত্তর – ৭৭
আটাত্তর – ৭৮
উনআশি – ৭৯
আশি – ৮০
একাশি – ৮১
বিরাশি – ৮২
তেরাশি – ৮৩
চুরাশি – ৮৪
পঁচাশি – ৮৫
ছিয়াশি – ৮৬
সাতাশি – ৮৭
আটাশি – ৮৮
উননব্বই – ৮৯
নব্বই – ৯০
একানব্বই – ৯১
বিরানব্বই – ৯২
তেরানব্বই – ৯৩
চুরানব্বই – ৯৪
পঁচানব্বই – ৯৫
ছিয়ানব্বই – ৯৬
সাতানব্বই – ৯৭
আটানব্বই – ৯৮
নিরানব্বই – ৯৯
একশো – ১০০
সবাই ভালো থাকবেন । পোস্টটি বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবে্ন যাতে তারাও বাংলা সংখ্যা ১ থেকে ১০০ পর্যন্ত গণনা করা শিখতে পারে । আর নতুন নতুন শিক্ষামূলক ভিডিও পেতে আমাদের আমিশিখি ডটকমের ইউটিউব AMISHIKHI চ্যানেলটি অবশ্যই SUBSCRIBE করতে ভুলবেন না । সবাইকে ধন্যবাদ ।

 

 

]]>
https://www.amishikhi.com/%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%82%e0%a6%b2%e0%a6%be-%e0%a6%b8%e0%a6%82%e0%a6%96%e0%a7%8d%e0%a6%af%e0%a6%be-%e0%a6%97%e0%a6%a3%e0%a6%a8%e0%a6%be/feed/ 0
বাংলা শতকিয়া ১ থেকে ১০০ https://www.amishikhi.com/%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%82%e0%a6%b2%e0%a6%be-%e0%a6%b6%e0%a6%a4%e0%a6%95%e0%a6%bf%e0%a6%af%e0%a6%bc%e0%a6%be/ https://www.amishikhi.com/%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%82%e0%a6%b2%e0%a6%be-%e0%a6%b6%e0%a6%a4%e0%a6%95%e0%a6%bf%e0%a6%af%e0%a6%bc%e0%a6%be/#respond Tue, 26 Dec 2023 12:51:26 +0000 https://www.amishikhi.com/?p=76 বাংলা শতকিয়া ১ থেকে ১০০

আসসালামু আলাইকুম, বন্ধুরা কেমন আছেন আপনারা ? আশাকরি আপনারা ভালো আছেন । চলুন আজ বাংলা শতকিয়া ১ থেকে ১০০ পর্যন্ত পাঠ করা শিখে আসি ।

বাংলা শতকিয়া
বাংলা শতকিয়া ১ থেকে ১০

১ – এক
২ – দুই
৩ – তিন
৪ – চার
৫ – পাঁচ
৬ – ছয়
৭ – সাত
৮ – আট
৯ – নয়
১০ – একে শূন্য দশ

বাংলা শতকিয়া ১১ থেকে ২০

১১ – এক দশ এক এগারো
১২ – এক দশ দুই বারো
১৩ – এক দশ তিন তেরো
১৪ – এক দশ চার চৌদ্দ
১৫ – এক দশ পাঁচ পনেরো
১৬ – এক দশ ছয় ষোলো
১৭ – এক দশ সাত সতেরো
১৮ – এক দশ আট আঠারো
১৯ – এক দশ নয় উনিশ
২০ – দুইয়ে শূন্য কুড়ি

বাংলা শতকিয়া ২১ থেকে ৩০

২১ – দুই দশ এক একুশ
২২ – দুই দশ দুই বাইশ
২৩ – দুই দশ তিন তেইশ
২৪ – দুই দশ চার চব্বিশ
২৫ – দুই দশ পাঁচ পঁচিশ
২৬ – দুই ছয় ছাব্বিশ
২৭ – দুই দশ সাত সাতাশ
২৮ – দুই দশ আট আটাশ
২৯ – দুই দশ নয় উনত্রিশ
৩০ – তিনে শূন্য ত্রিশ

বাংলা শতকিয়া ৩১ থেকে ৪০

৩১ – তিন দশ এক একত্রিশ
৩২ – তিন দশ দুই বত্রিশ
৩৩ – তিন দশ তিন তেত্রিশ
৩৪ – তিন দশ চার চৌত্রিশ
৩৫ – তিন দশ পাঁচ পঁয়ত্রিশ
৩৬ – তিন দশ ছয় ছত্রিশ
৩৭ – তিন দশ সাত সাঁইত্রিশ
৩৮ – তিন দশ আট আটত্রিশ
৩৯ – তিন দশ নয় উনচল্লিশ
৪০ – চারে শূন্য চল্লিশ

বাংলা শতকিয়া ৪১ থেকে ৫০

৪১ – চার দশ এক একচল্লিশ
৪২ – চার দশ দুই বেয়াল্লিশ
৪৩ – চার দশ তিন তেতাল্লিশ
৪৪ – চার দশ চার চুয়াল্লিশ
৪৫ – চার দশ পাঁচ পঁয়তাল্লিশ
৪৬ – চার দশ ছয় ছেচল্লিশ
৪৭ – চার দশ সাত সাতচল্লিশ
৪৮ – চার দশ আট আটচল্লিশ
৪৯ – চার দশ নয় উনপঞ্চাশ
৫০ – পাঁচে শূন্য পঞ্চাশ

বাংলা শতকিয়া ৫১ থেকে ৬০

৫১ – পাঁচ দশ এক একান্ন
৫২ – পাঁচ দশ দুই বাহান্ন
৫৩ – পাঁচ দশ তিন তেপ্পান্ন
৫৪ – পাঁচ দশ চার চুয়ান্ন
৫৫ – পাঁচ দশ পাঁচ পঞ্চান্ন
৫৬ – পাঁচ দশ ছয় ছাপ্পান্ন
৫৭ – পাঁচ দশ সাত সাতান্ন
৫৮ – পাঁচ দশ আট আটান্ন
৫৯ – পাঁচ দশ নয় উনষাট
৬০ – ছয়ে শূন্য ষাট

বাংলা শতকিয়া ৬১ থেকে ৭০

৬১ – ছয় দশ এক একষট্টি
৬২ – ছয় দশ দুই বাষট্টি
৬৩ – ছয় দশ তিন তেষট্টি
৬৪ – ছয় দশ চার চৌষট্টি
৬৫ – ছয় দশ পাঁচ পঁয়ষট্টি
৬৬ – ছয় দশ ছয় ছেষট্টি
৬৭ – ছয় দশ সাত সাতষট্টি
৬৮ – ছয় দশ আট আটষট্টি
৬৯ – ছয় দশ নয় উনসত্তর
৭০ – সাতে শূন্য সত্তর

বাংলা শতকিয়া ৭১ থেকে ৮০

৭১ – সাত দশ এক একাত্তর
৭২ – সাত দশ দুই বাহাত্তর
৭৩ – সাত দশ তিন তেহাত্তর
৭৪ – সাত দশ চার চুয়াত্তর
৭৫ – সাত দশ পাঁচ পঁচাত্তর
৭৬ – সাত দশ ছয় ছেয়াত্তর
৭৭ – সাত দশ সাত সাতাত্তর
৭৮ – সাত দশ আট আটাত্তর
৭৯ – সাত দশ নয় উনআশি
৮০ – আটে শূন্য আশি

বাংলা শতকিয়া ৮১ থেকে ৯০

৮১ – আট দশ এক একাশি
৮২ – আট দশ দুই বিরাশি
৮৩ – আট দশ তিন তেরাশি
৮৪ – আট দশ চার চুরাশি
৮৫ – আট দশ পাঁচ পঁচাশি
৮৬ – আট দশ ছয় ছিয়াশি
৮৭ – আট দশ সাত সাতাশি
৮৮ – আট দশ আট আটাশি
৮৯ – আট দশ নয় উননব্বই
৯০ – নয়ে শূন্য নব্বই

বাংলা শতকিয়া ৯১ থেকে ১০০

৯১ – নয় দশ এক একানব্বই
৯২ – নয় দশ দুই বিরানব্বই
৯৩ – নয় দশ তিন তেরানব্বই
৯৪ – নয় দশ চার চুরানব্বই
৯৫ – নয় দশ পাঁচ পঁচানব্বই
৯৬ – নয় দশ ছয় ছিয়ানব্বই
৯৭ – নয় দশ সাত সাতানব্বই
৯৮ – নয় দশ আট আটানব্বই
৯৯ – নয় দশ নয় নিরানব্বই
১০০ – একে শূন্য দশ দশে শূন্য একশো
আজ এ পর্যন্তই । সবাই ভালো থাকুন । ধন্যবাদ । আর হ্যাঁ শিক্ষামূলক ভিডিও পেতে আমি শিখি ডটকমের ইউটিউব চ্যানেল AMISHIKHI ভিজিট এবং SUBSCRIBE করতে ভুলবেন না কিন্তু !

 

]]>
https://www.amishikhi.com/%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%82%e0%a6%b2%e0%a6%be-%e0%a6%b6%e0%a6%a4%e0%a6%95%e0%a6%bf%e0%a6%af%e0%a6%bc%e0%a6%be/feed/ 0
বাংলা কবিতা-বারো মাসে ছয় ঋতু https://www.amishikhi.com/%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a7%8b-%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%b8%e0%a7%87-%e0%a6%9b%e0%a6%af%e0%a6%bc-%e0%a6%8b%e0%a6%a4%e0%a7%81/ https://www.amishikhi.com/%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a7%8b-%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%b8%e0%a7%87-%e0%a6%9b%e0%a6%af%e0%a6%bc-%e0%a6%8b%e0%a6%a4%e0%a7%81/#respond Sun, 24 Dec 2023 14:32:02 +0000 https://www.amishikhi.com/?p=70 বাংলা কবিতা-বারো মাসে ছয় ঋতু

বারো মাসে ছয় ঋতু
বারো মাসে ছয় ঋতু – মোঃ আবুল হাশেম

একে বৈশাখ দুয়ে জ্যৈষ্ঠ,
গ্রীষ্মের গরমে পাই খুব কষ্ট।
তিনে আষাঢ় চারে শ্রাবণ,
বর্ষার পানিতে ডাক দেয় কোলাব্যাঙ।
পাঁচে ভাদ্র ছয়ে আশ্বিন,
শরতের আকাশে মেঘ হয় ঘন নীল।
সাতে কার্তিক আটে অগ্রহায়ণ,
হেমন্তের ধানেতে নবান্নের আগমন।
নয়ে পৌষ দশে মাঘ,
শীতের কবলে পড়ে যায় বাঘ।
এগারোয় ফাল্গুন বারোয় চৈত্র,
বসন্তের ফুলে ফুলে ভরে যায় বৃক্ষ।

]]>
https://www.amishikhi.com/%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a7%8b-%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%b8%e0%a7%87-%e0%a6%9b%e0%a6%af%e0%a6%bc-%e0%a6%8b%e0%a6%a4%e0%a7%81/feed/ 0
ছয় ঋতুর নাম ও সঠিক উচ্চারণ জেনে নিন https://www.amishikhi.com/%e0%a6%9b%e0%a6%af%e0%a6%bc-%e0%a6%8b%e0%a6%a4%e0%a7%81%e0%a6%b0-%e0%a6%a8%e0%a6%be%e0%a6%ae/ https://www.amishikhi.com/%e0%a6%9b%e0%a6%af%e0%a6%bc-%e0%a6%8b%e0%a6%a4%e0%a7%81%e0%a6%b0-%e0%a6%a8%e0%a6%be%e0%a6%ae/#respond Mon, 18 Dec 2023 13:19:03 +0000 https://www.amishikhi.com/?p=60 ছয় ঋতুর নাম ও সঠিক উচ্চারণ জেনে নিন

প্রিয় পাঠক, সালাম ও শুভেচ্ছা নিবেন । আশাকরি, সবাই ভালো আছেন । আজ আমি আপনাদের সাথে ছয় ঋতুর নাম বাংলায়, ছয় ঋতুর নাম ইংরেজিতে এবং ছয় ঋতুর নামের সঠিক উচ্চারণ শেয়ার করবো ।

ছয় ঋতুর নাম
বাংলা ছয় ঋতুর নাম

১। গ্রীষ্ম

২। বর্ষা

৩। শরৎ

৪। হেমন্ত

৫। শীত

৬। বসন্ত

বাংলা ছয় ঋতুর নামগুলোর প্রত্যেকটির সাথে কাল কাল শব্দটি যোগ করে আমরা এভাবেও পড়ে থাকি —

১। গ্রীষ্মকাল

২। বর্ষাকাল

৩। শরৎকাল

৪। হেমন্তকাল

৫। শীতকাল

৬। বসন্তকাল

 

বাংলা ছয় ঋতুর নামের সঠিক উচ্চারণ

১। গ্রীষ্ম – গ্রিশ্শোঁ

২। বর্ষা – বর্ শা

৩। শরৎ – শরোত্

৪। হেমন্ত – হেমোন্ তো

৫। শীত – শিত্

৬। বসন্ত – বশোন্ তো

 

বাংলা মাস ও ঋতু

১। বৈশাখ + জ্যৈষ্ঠ = গ্রীষ্ম

৩। আষাঢ় + শ্রাবণ = বর্ষা

৫। ভাদ্র + আশ্বিন = শরৎ

৭। কার্তিক + অগ্রহায়ণ = হেমন্ত

৯। পৌষ + মাঘ = শীত

১১। ফাল্গুন + চৈত্র = বসন্ত

ছোট বেলায় আমরা কোন্ কোন্ মাস নিয়ে কোন্ ঋতু হয় তা আয়ত্ব করার জন্য নিচের মতো করে পড়েছিলাম

১। বৈশাখ ও জ্যৈষ্ঠ দুই মাস গ্রীষ্মকাল

৩। আষাঢ় ও শ্রাবণ দুই মাস বর্ষাকাল

৫। ভাদ্র ও আশ্বিন দুই মাস শরৎকাল

৭। কার্তিক ও অগ্রহায়ণ দুই মাস হেমন্তকাল

৯। পৌষ ও মাঘ দুই মাস শীতকাল

১১। ফাল্গুন ও চৈত্র দুই মাস বসন্তকাল

 

ছয় ঋতুর নাম ইংরেজিতে

১। গ্রীষ্ম – Summer

২। বর্ষা – Rainy

৩। শরৎ – Autumn

৪। হেমন্ত – Late Autumn

৫। শীত – Winter

৬। বসন্ত – Spring

প্রিয় পাঠক, আজ এ পর্যন্তই । ভালো থাকবেন সবাই । শিক্ষামূলক ভিডিও দেখতে আমি শিখি ডটকমের AMISHIKHI ইউটিউব চ্যানেলটি ভিজিট করতে পারেন এবং ভালো লাগলে SUBSCRIBE করতেও পারবেন ।

 

 

]]>
https://www.amishikhi.com/%e0%a6%9b%e0%a6%af%e0%a6%bc-%e0%a6%8b%e0%a6%a4%e0%a7%81%e0%a6%b0-%e0%a6%a8%e0%a6%be%e0%a6%ae/feed/ 0
বারো মাসের নাম ও উচ্চারণ জেনে নিন https://www.amishikhi.com/%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a7%8b-%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%b8%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%a8%e0%a6%be%e0%a6%ae-%e0%a6%93-%e0%a6%89%e0%a6%9a%e0%a7%8d%e0%a6%9a%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a6%a3-%e0%a6%9c/ https://www.amishikhi.com/%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a7%8b-%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%b8%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%a8%e0%a6%be%e0%a6%ae-%e0%a6%93-%e0%a6%89%e0%a6%9a%e0%a7%8d%e0%a6%9a%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a6%a3-%e0%a6%9c/#respond Sun, 17 Dec 2023 16:00:06 +0000 https://www.amishikhi.com/?p=55 বারো মাসের নাম ও উচ্চারণ জেনে নিন

আসসালামু আলাইকুম । আশাকরি সবাই ভালো আছেন । চলুন আজ আমরা বারো মাসের নাম বাংলায় ও ইংরেজিতে জেনে আসি । এছাড়া বারো মাসের নামের বাংলা ও ইংরেজিতে সঠিক উচ্চারণও আমরা আজ এখান থেকে জেনে নিবো । সবাই সাথেই থাকবেন ।

বারো মাসের নাম

বাংলা বারো মাসের নাম

১। বৈশাখ

২। জ্যৈষ্ঠ

৩। আষাঢ়

৪। শ্রাবণ

৫। ভাদ্র

৬। আশ্বিন

৭। কার্তিক

৮। অগ্রহায়ণ

৯। পৌষ

১০। মাঘ

১১। ফাল্গুন

১২। চৈত্র

বাংলা বারো মাসের নামের সঠিক উচ্চারণ

১। বৈশাখ – বোইশাখ

২। জ্যৈষ্ঠ – জোইশ্ঠো

৩। আষাঢ় – আশাঢ়্

৪। শ্রাবণ – স্রাবোন্

৫। ভাদ্র – ভাদ্দ্রো

৬। আশ্বিন – আশ্শিন

৭। কার্তিক – কার্ তিক্

৮। অগ্রহায়ণ – অগ্গ্রোহায়োন্

৯। পৌষ – পোউশ্

১০। মাঘ – মাঘ্

১১। ফাল্গুন – ফাল্গুন্

১২। চৈত্র – চোই্ত্ত্রো

ইংরেজি বারো মাসের নাম

১। জানুয়ারি – January

২। ফেব্রুয়ারি – February

৩। মার্চ – March

৪। এপ্রিল – April

৫। মে – May

৬। জুন – June

৭। জুলাই – July

৮। আগস্ট – August

৯। সেপ্টেম্বর – September

১০। অক্টোবর – October

১১। নভেম্বর – November

১২। ডিসেম্বর – December

ইংরেজি বারো মাসের নামের উচ্চারণ

১। January – জানুয়ারি

২।  February – ফেব্রুয়ারি

৩। March – মার্ চ্

৪। April – এপ্ রিল্

৫। May – মে

৬। June – জুন্

৭। July – জুলাই্

৮। August – আগোস্ ট্

৯। September – সেপ্ টেম্ বর্

১০। October – অক্ টোবর্

১১। November – নভেম্ বর্

১২। December –  ডিসেম্ বর্

আজ আর নয় । সবাই ভালো থাকবেন । নতুন নতুন শিক্ষামূলক ভিডিও দেখতে আমি শিখি ডটকমের ইউটিউব চ্যানেল AMISHIKHI ভিজিট করতে ও SUBSCRIBE করতে ভুলবেন না কিন্তু ! ধন্যবাদ ।

আরও পড়ুন–

 

]]>
https://www.amishikhi.com/%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a7%8b-%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%b8%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%a8%e0%a6%be%e0%a6%ae-%e0%a6%93-%e0%a6%89%e0%a6%9a%e0%a7%8d%e0%a6%9a%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a6%a3-%e0%a6%9c/feed/ 0
সাত বারের নাম ও সঠিক উচ্চারণ জেনে নিন https://www.amishikhi.com/%e0%a6%b8%e0%a6%be%e0%a6%a4-%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%a8%e0%a6%be%e0%a6%ae/ https://www.amishikhi.com/%e0%a6%b8%e0%a6%be%e0%a6%a4-%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%a8%e0%a6%be%e0%a6%ae/#respond Sat, 16 Dec 2023 18:29:46 +0000 https://www.amishikhi.com/?p=48 সাত বারের নাম ও সঠিক উচ্চারণ জেনে নিন

আসসালামু আলাইকুম । আশাকরি সবাই ভালো আছেন । চলুন আজ আমরা সাত বারের নাম বাংলায়, সাত বারের নাম ইংরেজিতে, সাত বারের নামের উচ্চারণ এবং সাত বার সম্পর্কে কিছু  প্রয়োজনীয় তথ্য জেনে আসি ।

সাত বারের নাম

 

বাংলা সাত বারের নাম

১। শনিবার
২। রবিবার
৩। সোমবার
৪। মঙ্গলবার
৫। বুধবার
৬। বৃহস্পতিবার
৭। শুক্রবার

বাংলা সাত বারের নামের উচ্চারণ

১। শনিবার ( শোনিবার্ )
২। রবিবার ( রোবিবার্ )
৩। সোমবার ( শোম্ বার্ )
৪। মঙ্গলবার (মোংগোলবার্ )
৫। বুধবার ( বুধ্ বার্ )
৬। বৃহস্পতিবার ( বৃহোশ্পোতিবার্ )
৭। শুক্রবার ( শুক্ক্রোবার্ )

 ইংরেজি সাত বারের নাম

১। শনিবার – Saturday
২। রবিবার – Sunday
৩। সোমবার – Monday
৪। মঙ্গলবার -Tuesday
৫। বুধবার – Wednesday
৬। বৃহস্পতিবার – Thursday
৭। শুক্রবার – Friday

ইংরেজি সাত বারের নামের উচ্চারণ

১। শনিবার – Saturday – স্যাটার্ ডে
২। রবিবার – Sunday – সান্ ডে
৩। সোমবার – Monday – মান্ ডে
৪। মঙ্গলবার -Tuesday – টিউজ্ ডে
৫। বুধবার – Wednesday – ওয়েন্জ্ ডে
৬। বৃহস্পতিবার – Thursday – থার্ জ্ ডে
৭। শুক্রবার – Friday – ফ্রাইডে

বাংলা সাত বারের আরও তথ্য

১। শনিবার হলো সপ্তাহের প্রথম দিন
Saturday is the first day of the week.
২। রবিবার হলো সপ্তাহের দ্বিতীয় দিন ।
Sunday is the second day of the week.
৩। সোমবার হলো সপ্তাহের তৃতীয় দিন ।
Monday is the third day of the week.
৪।মঙ্গলবার হলো সপ্তাহের চতুর্থ দিন ।
Tuesday is the 4th day of the week.
৫। বুধবার হলো সপ্তাহের পঞ্চম দিন ।
Wednesday is the fifth day of the week.
৬। বৃহস্পতিবার হলো সপ্তাহের ষষ্ঠ দিন ।
Thursday is the 6th day of the week.
৭। শুক্রবার হলো সপ্তাহের সপ্তম দিন ।
Friday is the 7th and day of the week.

আজ আর নয় । সবাইকে ধন্যবাদ । শিক্ষামূলক ভিডিও দেখতে আমি শিখি ডটকম এর এই AMISHIKHI চ্যানেলটি ভিজিট ও SUBSCRIBE করতে পারেন ।

আপনার জন্য আরও পোষ্টঃ

 

]]>
https://www.amishikhi.com/%e0%a6%b8%e0%a6%be%e0%a6%a4-%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%a8%e0%a6%be%e0%a6%ae/feed/ 0
রাশি কাকে বলে ? মৌলিক রাশি, যৌগিক রাশি, স্কেলার বা অদিক রাশি, ভেক্টর বা দিক রাশি https://www.amishikhi.com/%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%b6%e0%a6%bf-%e0%a6%95%e0%a6%be%e0%a6%95%e0%a7%87-%e0%a6%ac%e0%a6%b2%e0%a7%87-%e0%a6%ae%e0%a7%8c%e0%a6%b2%e0%a6%bf%e0%a6%95-%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%b6%e0%a6%bf-%e0%a6%af/ https://www.amishikhi.com/%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%b6%e0%a6%bf-%e0%a6%95%e0%a6%be%e0%a6%95%e0%a7%87-%e0%a6%ac%e0%a6%b2%e0%a7%87-%e0%a6%ae%e0%a7%8c%e0%a6%b2%e0%a6%bf%e0%a6%95-%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%b6%e0%a6%bf-%e0%a6%af/#respond Sat, 16 Dec 2023 15:48:48 +0000 https://www.amishikhi.com/?p=43 রাশি কাকে বলে ? রাশি কত প্রকার ও কী কী ?

 

আজ আমরা রাশি কাকে বলে ও রাশির প্রকারভেদ নিয়ে কথা বলবো ।

রাশি কাকে বলে

রাশি কাকে বলে ?

ভৌত জগতে যা কিছুর পরিমাপ করা যায় তাকে রাশি বলে । পরিমাপ করা যায় এমন অনেক কিছুই আছে । যেমন, দৈর্ঘ্য পরিমাপ করা যায়, সময় পরিমাপ করা যায়, ভর পরিমাপ করা যায় । তাহলে দৈর্ঘ, ভর, সময় এরা প্রত্যেকেই এক একটি রাশি । এরকম আরও রাশি আছে যাদেরকে আমরা পরিমাপ করতে পারি । তাপ, তাপমাত্রা, তড়িৎ প্রবাহ, দীপন তীব্রতা, পদার্থের পরিমাণ, বেগ, সরণ, ত্বরণ, মন্দন, কাজ, ক্ষমতা, শক্তি, চাপ, ক্ষেত্রফল, ঘনত্ব, আয়তন, বল, রোধ, আপেক্ষিক তাপ, তাপধারণ ক্ষমতা, আধান ইত্যাদি প্রত্যেকটি একেকটি রাশি। এগুলো ছাড়া আরও অনেক রাশি আছে ।

রাশি কত প্রকার ও কী কী

গঠন অনুসারে রাশিগুলোকে আমরা দুভাগে ভাগ করতে পারি । (১) মৌলিক রাশি এবং (২) যৌগিক রাশি বা লব্ধ রাশি । নিচে এগুলোর বর্ণনা দেওয়া হলো ।

(১) মৌলিক রাশি

যে সব রাশিকে পরিমাপ করার জন্য অন্য রাশির উপর নির্ভর করতে হয় না বা অন্য রাশির দরকার হয় না তাদেরকে মৌলিক রাশি বলা হয় । মৌলিক রাশিগুলো স্বাধীন বা নিরপেক্ষ । মোলিক রাশিগুলোকে মূল রাশিও বলা হয়ে থাকে ।

মৌলিক রাশির সংখ্যা

অসংখ্য রাশির মধ্যে মৌলিক রাশি আছে মাত্র সাতটি । যেমন,
১। দৈর্ঘ্য
২। ভর
৩। সময়
৪। তাপমাত্রা
৫। তড়িৎ প্রবাহ
৬। দীপন তীব্রতা
৭। পদার্থের পরিমাণ ।

(২) যৌগিক রাশি বা লব্ধ রাশি

যে সব রাশিকে পরিমাপ করতে মৌলিক রাশির উপর নির্ভর করতে হয় বা মৌলিক রাশির দরকার হয় তাদেরকে যৌগিক রাশি বা লব্ধ রাশি বলা হয় । যেমন, বেগ, দ্রুতি, ত্বরণ এরা এক একটি যৌগিক রাশি বা লব্ধ রাশি । এরকম আরোও অনেক যৌগিক বা লব্ধ রাশি আছে । যৌগিক বা লব্ধ রাশিগুলো একাধিক মৌলিক রাশি দিয়ে গঠিত । বেগ, রাশিটি দুটি মৌলিক রাশি সরণ বা দৈর্ঘ্য ও সময় দিয়ে গঠিত । বেগ রাশিটিকে পরিমাপ করতে উক্ত রাশি দুটির মান জানতে হবে ।

যৌগিক বা লব্ধ রাশির সংখ্যা

যৌগিক বা লব্ধ রাশির সঠিক সংখ্যা জানা নাই । এখানে কিছু যৌগিক বা লব্ধ রাশির নামের তালিকা দেওয়া হল । যেমন, বেগ, দ্রুতি, ত্বরণ, মন্দন, বল, কাজ, ক্ষমতা, শক্তি, ঘনত্ব, ক্ষেত্রফল, আয়তন, রোধ, আপেক্ষিক তাপ, তাপধারণ ক্ষমতা, তাপ, তাপমাত্রা, বিভব, চাপ, ওজন ইত্যাদি ।

আবার, কোনো রাশিকে পুর্ণরূপে প্রকাশ করতে দিক নির্দেশের প্রয়োজন আছে কি না তার উপর ভিত্তি করে রাশিগুলোকে দুভাগে ভাগ করা হয়ে থাকে । যথাঃ (১) স্কেলার বা অদিক রাশি ও (২) ভেক্টর বা দিক রাশি ।

স্কেলার বা অদিক রাশি

ভৌত জগতে যেসব রাশিকে শুধু মান দিয়েই সম্পূর্ণরূপে প্রকাশ করা যায়, দিক নির্দেশ করার কোনো দরকার হয় না তাদেরকে স্কেলার বা অদিক রাশি বলা হয়ে থাকে । যেমন, দৈর্ঘ্য একটি স্কেলার বা অদিক রাশি । এ রাশিটিকে সম্পূর্ণরূপে প্রকাশ করতে শুধু মানের প্রোয়োজন হয় । দিক নির্দেশের প্রোয়োজন হয় না । বিষয়টি আরও সহজ করার জন্য আমরা একটি উদাহরণ দিতে পারি । মনেকরি, একটি টেবিলের দৈর্ঘ্য ২ (দুই) মিটার । তাহলে, এ ২ (দুই) মিটার হলো টেবিলটির দৈর্ঘ্যের মান । টেবিলটির দৈর্ঘ্যকে শুধু মান দিয়েই সম্পূর্ণরুপে প্রকাশ করা যাচ্ছে । এক্ষেত্রে দিক নির্দেশের কোনো প্রোয়োজন হচ্ছে না । তাই, দৈর্ঘ্য একটি স্কেলার বা অদিক রাশি । এরকম আরও অনেক স্কেলার রাশি বা অদিক রাশি আছে । যেমন, সময়, ভর, শক্তি, তাপ, তাপমাত্রা, আয়তন, কাজ ইত্যাদি ।

ভেক্টর বা দিক রাশি

ভৌত জগতে যেসব রাশিকে সম্পূর্ণরূপে প্রকাশ করতে মান ও দিক উভয়েরই নির্দেশ করার প্রয়োজন হয়, তাদেরকে ভেক্টর বা দিক রাশি বলা হয়ে থাকে । এ ধরনের রাশিকে শূধু মান কিংবা শুধু দিক দিয়ে সম্পূর্ণরূপে প্রকাশ করা যায় না । যেমন, বেগ একটি ভেক্টর বা দিক রাশি । মনেকরি, একটি বাস ঘন্টায় ৮০ (আশি) কিলোমিটার বেগে চলছে । এ ৮০ কিলোমিটার হলো বাসটির ঘন্টায় বেগের মান । এ থেকে আসলে কী বুঝা যায় ? এ থেকে বুঝা যায় যে, বাসটি ১ (এক) ঘন্টায় ৮০ (আশি) কিলোমিটার দূরত্ব অতিক্রম করছে । কিন্তু বাসটি কোন দিকে যাচ্ছে তা কিন্তু বুঝা যায় না । তাই আমরা যদি বাসটির বেগের প্রকৃত অবস্থা বুঝতে চাই, তাহলে বাসটি কোন দিকে যাচ্ছে সেটিও উল্লেখ করতে হবে । তাহলে আমরা দেখতে পাচ্ছি বেগ রাশিটিকে শুধু এর মান দিয়েই সম্পূর্ণরূপে প্রকাশ করা যাচ্ছে না , মান উল্লেখ করার সাথে সাথে দিক উল্লেখ করারও প্রোয়োজন হচ্ছে । এখন যদি বলা হয় বাসটি ঘন্টায় ৮০ কিলোমিটার বেগে পশ্চিম দিকে যাচ্ছে , তাহলে বাসটির বেগের প্রকৃত অবস্থাটা বুঝা যায় । তাই দেখা যাচ্ছে বেগ রাশিটিকে সম্পূর্ণরূপে প্রকাশ করতে মান ও দিক উভয়েরই প্রয়োজন । অতএব, বেগ একটি ভেক্টর বা দিক রাশি । বেগ ছাড়াও অনেক ভেক্টর বা দিক রাশি আছে । যেমন, বল, সরণ, ত্বরণ, মন্দন, তড়িৎ তীব্রতা, ওজন ইত্যাদি ।

রাশি সম্পর্কিত প্রশ্নাবলিঃ

১। রাশি কাকে বলে ?
২। মৌলিক রাশি কাকে বলে ?
৩। যৌগিক রাশি কাকে বলে ?
৪। লব্ধ রাশি কাকে বলে ?
৫। মৌলিক রাশি কয়টি ও কী কী ?
৬। বেগ, সময়, ভর এগুলোকে রাশি বলা হয় কেন ?
৭। বল একটি লব্ধ রাশি – ব্যাখ্যা কর ।
৮। ঘনত্ব কী কী মৌলিক রাশি দ্বারা গঠিত ?
৯। সময়কে মৌলিক রাশি বলা হয় কেন ?
১০। প্রমাণ কর যে, চাপ একটি লব্ধ রাশি ।
১১। মৌলিক রাশি ও লব্ধ রাশির দুটি পার্থক্য লিখ ।
১২। তাপ ও তাপমাত্রা কী ধরণের রাশি ?
১৩। তোমার ভর ৫০ কিলোগ্রাম । এ ভর কী রাশি ?
১৪। মৌলিক রাশির বৈশিষ্ট্য কী ?
১৫। যৌগিক রাশির বৈশিষ্ট্য কী ?
১৬। লব্ধ রাশি কী ?
১৭। স্কেলার রাশি কাকে বলে ?
১৮। ভেক্টর রাশি কাকে বলে ?
১৯। অদিক রাশি কাকে বলে ?
২০। দিক রাশি কাকে বলে ?
২১। সরণ একটি ভেক্টর রাশি – ব্যাখ্যা কর ।
২২। বলকে ভেক্টর রাশি বলা হয় কেন ?
২৩। সময় একটি অদিক রাশি – যুক্তি দাও ।
২৪। স্কেলার রাশি ও ভেক্টর রাশির মধ্যে পার্থক্য কী ?
২৫। ভর কী ধরনের রাশি অদিক / দিক ?

এই প্রশ্নগুলোর উত্তর উপরের পাঠ থেকে খুঁজে বের করে বার বার অনুশীলন করার মাধ্যমে আয়ত্ব করতে হবে । আজ এ পর্যন্তই । সবাই ভালো থাকবেন ।
ভিজিট করতে পারেন আমি শিখি ডটকম এর শিক্ষা বিষয়ক চ্যানেল ।
AMISHIKHI

রিলেটেড পোষ্টঃ

 

 

 

]]>
https://www.amishikhi.com/%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%b6%e0%a6%bf-%e0%a6%95%e0%a6%be%e0%a6%95%e0%a7%87-%e0%a6%ac%e0%a6%b2%e0%a7%87-%e0%a6%ae%e0%a7%8c%e0%a6%b2%e0%a6%bf%e0%a6%95-%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%b6%e0%a6%bf-%e0%a6%af/feed/ 0